Gopalpur Dwarika High school

About Us

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা : গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলাধিন ৯নং উত্তর জয়পুর ইউনিয়নস্থ গোপালপুর গ্রামে অবস্থিত, ডাকঘর-উত্তর জয়পুর। স্বর্গীয় দ্বারিকা মজুমদার ১৯০১ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৭/ ১৯৬৮ সালে নিম্নমাধ্যমিক ও ১৯৮৬ সালে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়।প্রতিষ্ঠাকাল : ১৯০১ইংইতিহাস : গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলাধিন ৯নং উত্তর জয়পুর ইউনিয়স্থ গোপালপুর গ্রামে অবস্থিত, ডাকঘর-উত্তর জয়পুর। স্বর্গীয় দ্বারিকা মজুমদার ১৯০১ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬৭/ ১৯৬৮ সালে নিম্নমাধ্যমিক ও ১৯৮৬ সালে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই স্কুল থেকে বিভিন্ন শিক্ষার্থী সাফল্যের সাথে পাশ করে আসছে এবং এরা সরকারের বিভিন্ন অফিস আদালতে এবং মন্ত্রনালয়ে কাজ করে আসছে। বর্তমানে এই বিদ্যালয়ের সভাপতি বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব ও শিক্ষাবিদ তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজীতে অর্নাসসহ মাস্টার্স করেন। ছাত্র জীবনে তিনি বাম রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি ১৯৭১ইং সনে মুক্তিযোদ্ধের সময় পাকিস্তানের হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের বিরুধিতা করে আসছেন। বর্তমানে তিনি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজে জড়িত আছেন। তিনি চোমুহনী সরকারী কলেজের ইংরেজী প্রভাষক ছিলেন। এছাড়া তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য সহ বিভিন্ন সভা সমিতিতে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখছেন।বিদ্যালয়ের ইন নং ১০৬৯০৫, বিদ্যালয়ের কোড ৭০৮২, এম.পি.ও কোড ১০০১১০১৩০২, ২০০৮ সালে পাশের হার ৯৪.৭৪%, ২০০৯ সালে পাশের হার ৬৩%, ২০১০ সালে ৫৭.৭৮% এছাড়া জে.এস.সি তে ২০১০ সালে ৯০.২৫%, ২০১১ সালে ৯৩.৬৮%, এছাড়াও ২০১০ সালে টেলেন্টপুলে বৃত্তি পাইয়াছে ০১ জন এবং সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পায় ০৩ জন। এছাড়া ২০১০ সালে এস.এস.সিতে এ+ ২জন, ২০১১ সালে এ+ ১ জন। ২০১১ সালে জে.এস.সি.তে জি.পি.এ ৫ পেয়েছে ০১ জন।মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা : ৫৭২ জন (২১-০১-২০১২ইং পর্যন্ত)পাসের হার : ৯০ - ৯৫%অর্জন : ২০১০ সালে এস.এস.সি তে এ+ ০২জন, ২০১১সালে এস.এস.সি তে এ+ ০৪ জন, জে.এস.সি তে জি.পি.এ ৫- ০১ জন এবং ২০১১ সালে জে.এস.সি তে জি.পি.এ ৫- ০১ জন।যোগাযোগ : গোপালপুর দ্বারিকা উচ্চ বিদ্যালয় গ্রাম-গোপালপুর, ডাকঘর- উত্তর জয়পুর ৯নং উত্তর জয়পুর ইউনিয়ন উপজেলা-সদর, জেলা-লক্ষ্মীপুর।

Mission : ভবিষ্যত পরিকল্পনা : বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কে যুগোপযোগী করে গড়ে তোলা। ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদেরকে বিদ্যালয় মুখী করা। একীভূত শিক্ষা কার্যক্রম জোরদার করা। শিক্ষা ক্যারিকুলাম বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শতভাগ ফলাফল নিশ্চিত করা। শিক্ষার গুনগত মান বৃদ্ধি করা।